Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2021

সংবাদপত্রে কোনো বানান ভুল থাকে না কেন?

  সাংবাদপত্রে কোনো বানান ভুল হয় না এটা সত্য নয়। হ্যা তবে সংবাদ পত্রগুলোতে বানান ভুলের পরিমানটা অনেক কম। কারণ একটি সংবাদ অনেক প্রক্রিয়ার মাধ্যম দিয়ে যেতে হয়। তারপর আমরা তা পত্রিকায় দেখতে বা পড়তে পারি। তাই অনেকাংশে বানন ভুলের পরিমান কম থাকে। প্রথমে একজন রিপোর্টার একটি সংবাদ নিয়ে আনেন। পরে তা সাব-এডিটর দ্বার টাইপ করানো হয়। পরে তা আবার ইনচার্জ বা বিটের প্রধান এডিট বা সম্পাদন (কাটা ছেড়া) করেন। পরর্বতীতে সংবাদটা পাঠিয়ে দেওয়া হয় প্রুফ টিমের কাছে। প্রুপ টিমের কাজই হলো কোন বানান ভুল আছে কি না তা পারিক্ষা করা। শুধু বানান নয় ব্যাকারণগত ত্রুটি আছে কিনা সেটাও দেখা হয়। প্রুফ থেকে ছাড়পত্র পেলে সবশেষ তা পত্রিকায় ছাপানোর জন্য পাইপলাইনে যায়। এই হচ্ছে একটি সংবাদের রেসিপি। দুঃখের বিষয় এতো কিছুর পরও আমরা বানান ভুল বা ত্রুটি দেখতে পাই। এটা তাই প্রমাণ করে যে মানুষ মাত্রই ভুল। ধন্যবাদ।

শেখ মুজিব কেন আজীবন ক্ষমতায় থাকার অধ্যাদেশ জারি করেছিলেন। তাজউদ্দীন আহমেদের মত ত্যাগি নেতাদের কেন তিনি মন্ত্রিত্ব থেকে অপসারন করেছিলেন, দল থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন?

  মানুষের একটি অদ্ভুদ মনস্ত্বাতিক ব্যাপার আছে? কারো সঙ্গে কারো ভালো সর্ম্পক দেখলে তৃতীয় কোন ব্যাক্তি তার মাঝে বাগড়া দিবে। এটাই সত্য। তাজউদ্দিন আহমেদ ও শেখ মুজিবুর রহমানের সর্ম্পক আমার কাছে অস্পষ্ঠ। এখানে আমি আমার অনেক কিছু মনে হয়।( তা হয়তো আমি এখানে বলতে পারিনা।) তাজউদ্দিন আহমেদ বাকশাল নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে সাবধান করেছিল। এই কারনে নয় যে এটা খারাপ। কারণটা ছিল বাকশাল বঙ্গবন্ধুর জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। আমি যতটুক জানি তাজউদ্দিন আহমেদ সমাজতান্ত্রীক রাজনীতিতে বিশ্বাস করতো। কিন্তু তিনি ছিলেন একজন বিচক্ষন ব্যাক্তি। আমার চোখে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বিচক্ষন ব্যাক্তি। যে কিনা ভবিষৎ দেখতে পারতেন, যা হয়তো আর কেউই পারতেন না। আর তাদের সর্ম্পক মাঝে খন্দকার মোশতাক তো রয়েছিল। রক্ষীবাহিনীর কথা আপনি বলতে পারেন। কিন্তু গণবাহিনী, জাসদের হত্যা লুটতরাজ তাতো বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে করেছিল। তার জন্য কি বাকশালকে দায়ী করবেন। আরে ভাই এই সব বন্ধ করার জন্যইতো বাকশাল করতে চেয়েছিলেন। আর রক্ষীবাহিনী নিয়েতো অনেক বই লিখা হয়েছে। যে এই রক্ষিবাহীনি নাকি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‌'র' এর সৃষ্টি। ওই সময়টা খুবই কঠিন ছিল। আর্

বাংলাদেশের এমন কোনও রাজনৈতিক নেতার নাম বলতে পারবেন কি যে নিঃস্বার্থ নেতা (হোক সে যেকোনো দলের)?

  বর্তমানে এমন কোন নেতা আছে কিনা জানি না। তবে আমার মতে বাংলাদেশের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড নেতা, এবং নিঃস্বার্থ নেতা ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ। তার সর্ম্পকে যতটুকু পড়েছি, তাতে মনে হয় তিনি মুক্তিযুদ্ধের একক নায়ক। বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করার অবকাশ নেই। তার দেখানো পথেই হেটেছিলেন এরই মহান নেতা। তিনি আমাদের স্বাধীন বাংলার প্রথম প্রধান মন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ। তাজউদ্দিনের বুদ্ধিমত্তা, তার দূরদর্শিতা আমাকে সত্যিই অবাক করেছে। মাঝে মাঝে মনে হয় তিনি না থাকলে হয়তো আমাদের স্বাধীনতা স্বপ্ন হয়ে থাকতো। কিন্তু আমরা তাদের মতো নেতাদের যথাযথ সম্মান করতে পারি নাই। বিএনপি আওয়ামী লীগ করতে করতে আমরা এমন এক নেতাকে চাপা দিয়ে দিয়েছি। মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানকে নতুন প্রজন্মের কাছে অজানা কিংবা লুকিয়ে রাখছি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের একটি ঘটনা, আমেরিকা যখন ভারতকে চাপ দিচ্ছিলো পাকিস্তানের এই যুদ্ধের একটি সমাধান করার। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছেও অজানা ছিলো এই যুদ্ধে ভারত কি পুরোপুরি সফল হবে কিনা। তখন ভারতকে আমেরিকা প্রস্তাব দেয়, বাংলাকে দুই ভাগে ভাগ করে দেয়া হবে। বাংলার উত্তর অংশ ভারত শাসন করবে। আর দক্ষিণ অংশ পাকিস্তান শাসন করব

ইসরায়েলকে 'অবৈধ রাষ্ট্র' বলা হয় কেন?

 ইসরায়েলকে 'অবৈধ রাষ্ট্র' বলা হয় কেন? ইসরাইল সর্ম্পকে পরে বলি। আমাদের বাংলাদেশ নিয়ে একটু চিন্তা করা যাক। বাংলাদেশে রহিঙ্গাদের স্থান দেয়া হয়েছে। তাদের জন্য নোয়াখালীর একটি চরে তাদের থাকার জন্য জায়গা দেয়া হয়েছে। এখন তারা যদি আস্তে আস্তে তাদের বংশবিস্তার, জমি দখল শুরু করে । এবং একটা সময় রহিঙ্গাল্যান্ড নামক একটি দেশের দাবি করে তাহলে কি হবে?????? কারণ বশত বিশ্বের কয়েকটি দেশ তাদেরকে সমর্থনও দিয়ে দিলো। আপনি কি তাদেরকে বৈধ দেশ বলবেন? নাকি অবৈধ? ইসরাইলের অবস্থাও অনেকটা এমনই। ইসরাইল কি অবৈধ রাষ্ট্র? এর উত্তরে আমি বলতে পারি তথাকথিত বৈধ রাষ্ট্র। তবে আমি আপনার প্রশ্নের অন্য উত্তরগুলো দেখে বেশ আশাহত হয়েছি। তার মধ্যে বেশীর ভাগ উত্তর দাতা ভাইরাই হলেন সনাতন ধর্মাবলম্বী। এটা নিয়ে আসলে কন্সপারেসী রয়েছেতো তাই জোর গলায় কিছুই বলা যায় না। বৃটিশরা ইহুদিদের কথা দিয়েছিল যে তারা যদি বৃটিশদের হয়ে যুদ্ধ করে তাহলে তাদেরকে একটি ভূখন্ড দেয়া হবে। বৃটিশরা তাই করেছিল। কিন্তু দোষটা তাদের ঘাড়ে না নিয়ে তারা জাতিসঙ্ঘ এর উপর চাপিয়ে দেয়। এর নিয়ে আরো অনেক বই কিংবা কলাম আছে তা পরতে পারেন। তবে ভারতীয়রা ইদানিং ইসরাইল প্রেম

বঙ্গবন্ধুর "বাকশাল" যদি সফল হত, তাহলে বাংলাদেশ আজকে কী হত?

 এই প্রশ্নটি আসলে একটু অন্যরকম। কারণ বাকশাল বাংলাদেশে সফল হয়নি। তাই তানিয়ে অনেক জল্পনা কল্পনা করা যেতে পারে। কষ্ট করে পুরো উত্তরটা পড়ুন, তারপর মন্তব্য করার আবেদন থাকলো। আর সব কিছুরই ভালো খারাপ দিক থাকতে পারে। আমাদের দেশে বাকশাল নিয়ে শুধু খারাপ দিকটা নিয়েই বেশী আলোচনা হয়। তাই আমি একটু ভালো দিকটা নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি মাত্র। এ নিয়ে আমাদের দেশে অনেক রকমের কথা চাউর আছে। মোটামুটি বেশীরভাগ মানুষই এর বিপক্ষে। তবে মজার বিষয় হলো, বঙ্গবন্ধু যখন বাকশাল চালু করার সিদ্ধান্ত নেন তখন মোটামুটি ৯০ শতাংশ রাজনীতিবিদ এ দলে যোগদানের জন্য আবেদন করেছিলেন।(তথ্যটা ভুলও হতে পারে। ভুল হলে ঠিক করে দিবেন।) ( উপরের ছবিকে দেখা যাচ্ছে, জিয়াউর রহমানও বাকশালের সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন।) এখন আসি বাকশাল সফল হলে বাংলাদেশে কি হতো? এটা নিয়ে একটা হাইপোথিসিস দাঁড় করা যেতে পারে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন সাম্যবাদ। কৃষক-শ্রমিককে অধিক গুরুত্ত্ব দিয়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে তিনি বুর্জোয়াগোষ্ঠীর অর্থ, সম্পদ, জমি ও ক্ষমতাকে জনগণের হাতে তুলে দিতে চেয়েছিলেন। বাকশাল গঠনের পর দেয়া বঙ্গবন্ধুর একটি ঐতিহাসিক ভাষণ ইউটিউবে রয়েছে।

আয়াতুল কুরসীর অনেক ফজিলাত

 আয়াতুল কুরসীর অনেক ফজিলাত আছে যেমন,  عَنْ أَبِيْ أُمَامَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم مَنْ قَرَأَ آيَةَ الْكُرْسِيّ دُبُرَ كُلِّ صَلَاةٍ مَكْتُوبَةٍ لَمْ يَمْنَعْهُ مِنْ دُخُوْلِ الْجنَّة إِلَّا أَنْ يَمُوتَ আবু উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয নামাযের পশ্চাতে ‘আয়াতুল কুরসী’ পাঠ করবে, সে ব্যক্তির জন্য তার মৃত্যু ছাড়া আর অন্য কিছু জান্নাত প্রবেশের পথে বাধা হবে না। (নাসাঈ কুবরা ৯৯২৮, ত্বাবারানী ৭৫৩২, সহীহুল জামে ৬৪৬৪) Ayat al Kursi (Be Heaven) Bangla Lekha آية الكرسي  । Omar Hisham Al Arabi Recitation | আবেগময় তেলাওয়াত